কমিশন কারসাজিতে কাজ পেয়ে যায় ‘বগুড়া ট্রেড সেন্টার’


নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় বাতজ্বর ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজের টেন্ডার ঘোষণা কিংবা সিডিউল জমা নেওয়া শুধু নিয়মের কাগজে আটকে আছে। সবকিছুই হচ্ছে জাতীয় বাতজ্বর ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র পরিচালক মোহাম্মদ ডা. জোবায়ের ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা বিলকিস পারভীনের মনগড়া সিদ্ধান্তে। তারা যাদের কাজ দেবে বলে চূড়ান্ত করে রাখেন পরবর্তীতে দেখা যায়; সেই ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানেই যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন না করেও কাজ পেয়ে যাচ্ছে। গত বুধবার জাতীয় বাতজ্বর ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে তেমনি একটি ঘটনা ঘটেছে।
ভুক্তভোগীদের দাবি, যেখানে কোনো টেন্ডারে সিডিউল জমা দেওয়ার ১৪ কার্যদিবসের মধ্যে কাজ বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। সেখানে তালিকায় থাকা সপ্তম প্রতিষ্ঠান ‘বগুড়া ট্রেড সেন্টার’ কাজ পেয়ে গেছে বলে খবর বেরিয়েছে। যা আগামীকাল রোববার (২২ জুন) চূড়ান্ত হওয়ার কথাছিলো; কোন প্রতিষ্ঠান এবার কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। কিন্তু শনিবার (২১জুন) খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ জুনের বিষয়টি ‘বগুড়া ট্রেড সেন্টার’কে বুঝিয়ে দেওয়া হয়ে গেছে। কথা হচ্ছে আমাদের কাগজপত্র কিংবা অন্যান্য কোনো সমস্যা থাকলে তারা (সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান) আমাদের নোটিশ দিতে পারতেন; কিন্তু দেওয়া হয়নি। যদি এমনটাই হবে যে, বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে যে সংশ্লিষ্টরা (তারা) কমিশনের বিনিময়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকেই কাজ দিয়ে দেবেন তাহলে কাজ পাওয়ার নামে এতো টাকা খরচ করার প্রয়োজন হতো না।
তারা বলছেন, তালিকায় থাকা সপ্তম প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের কমিশনের বিনিময়ে। মূলত ডা. জোবায়ের ও বিলকিস পারভীন ১৫% কমিশনের বিনিময়ে এই অনিয়ম করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরেই।
এই বিষয়ে জানতে ডা. মোহাম্মদ জোবায়েরকে বেশকয়েকবার ফোনে চেষ্টা করেও যোগাযোগ কথা বলা সম্ভব হয়নি।
ভিওডি বাংলা/ এমপি
আবারও তেজগাঁও সড়ক ট্রাক-পিকআপের দখলে
নিজস্ব প্রতিবেদক
আবারও দখলদারদের কবলে চলে গেছে রাজধানীর তেজগাঁও সড়ক। …

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের শাহবাগ মোড় অবরোধ
নিজস্ব প্রতিবেদক
চাকরিচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল করাসহ …

এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা …
