• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
চীফ প্রসিকিউটর বনাম শেখ হাসিনার মামলার ৫৪তম সাক্ষ্যগ্রহণ আজ মেধা কাজে লাগালে বিশ্বে স্বনামধন্য হওয়া যায় - আবদুস সালাম হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক ‘শিডিউল কল’ ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক ডাকসুর নেত্রীদের ‘গৃহদাসী’ মন্তব্য করে চাকরি হারালেন ব্র্যাক গবেষক ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকী’র পাশে তারেক রহমান ১৩ দিনে ১৬ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স এরদোগানের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল আঙ্কারা মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের নবীনবরন অনুষ্ঠানে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম

আবু সাঈদ হত্যা :

৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক    ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৭ এ.এম.
আবু সাঈদ-ছবি সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক উপাচার্য হাসিবুর রশীদসহ ৩০ আসামির বিরুদ্ধে আজ (সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে এ সাক্ষ্যগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে। 

এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর সপ্তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে জেরা হয়। ওইদিন ছয় নম্বর সাক্ষী সিয়াম আহসান আয়ানকে জেরা করেন পলাতক ২৪ আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীরা এবং গ্রেপ্তার ছয় আসামির আইনজীবীরা। পরে সাত নম্বর সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া হয়। আয়ান ২১ সেপ্টেম্বর আদালতে বলেন, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর তিনি-ই প্রথম আবু সাঈদকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

১৪ সেপ্টেম্বর পঞ্চম দিনের জেরায় সাক্ষ্য দেন তদন্ত সংস্থার লাইব্রেরিয়ান আনুসির রহমান। তার আগের দিন ৯ সেপ্টেম্বর তিনি পাঁচ নম্বর সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন। ওইদিন এসআই মো. তরিকুল ইসলামও সাক্ষ্য দেন। ৮ সেপ্টেম্বর রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রাজিবুল ইসলামকে জেরা করা হয়। তিনি ৭ সেপ্টেম্বর সাক্ষ্য দেন। একই দিনে এনটিভির সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট একেএম মঈনুল হককে জেরা করা হয়।

এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ২৮ আগস্ট। ওইদিন প্রথম সাক্ষী হিসেবে শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন জবানবন্দি দেন। একইদিন সাংবাদিক মঈনুল হকও সাক্ষ্য দিলেও তখন তাকে জেরা করা হয়নি।

মামলার ছয় গ্রেপ্তার আসামি হলেন- এএসআই আমির হোসেন, বেরোবির সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী, রাফিউল হাসান রাসেল ও আনোয়ার পারভেজ। বাকি ২৪ আসামি পলাতক রয়েছেন। তাদের পক্ষে সরকারি খরচে চারজন আইনজীবী নিয়োগ দেন ট্রাইব্যুনাল।

২৭ আগস্ট প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। ৬ আগস্ট ট্রাইব্যুনাল ৩০ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করার আদেশ দেন। এর আগে ২৪ জুন তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় তদন্ত সংস্থা এবং ৩০ জুন অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। পরে ২৮ জুলাই অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ হয়।

এ মামলায় মোট সাক্ষী ৬২ জন। প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম যুক্তি উপস্থাপন করেন। অন্যদিকে পলাতক আসামিদের পক্ষে ২২ জুলাই থেকে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীরা শুনানি চালান। এদের মধ্যে সুজাত মিয়া পাঁচজন আসামির পক্ষে, মামুনুর রশীদ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে, আর ইশরাত জাহান ও শহিদুল ইসলাম কয়েকজন আসামির পক্ষে শুনানি করেন।

ভিওডি বাংলা/জা

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
ইনুকে ২৯ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
ইনুকে ২৯ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
এস আলম সাইফুলসহ ২ ভাইকে গ্রেপ্তারের নোটিশ জারি
এস আলম সাইফুলসহ ২ ভাইকে গ্রেপ্তারের নোটিশ জারি
ছাগলকাণ্ডে মতিউরের জামিন নামঞ্জুর, ইমরান গ্রেপ্তার
ছাগলকাণ্ডে মতিউরের জামিন নামঞ্জুর, ইমরান গ্রেপ্তার