• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
ধর্মকে রাজনীতির অস্ত্র বানানো বিশ্বাসঘাতকতা: আমিনুল হক চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশীদের হাতে তুলে দেওয়ায় ১২ দলীয় জোটের তীব্র নিন্দা গণতন্ত্র রক্ষায় তত্ত্বাবধায়ক পুনর্বহালের রায় ইতিবাচক: রিজভী মহাসড়ক অবরোধ করে রাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে স্বতন্ত্র হলেও আওয়ামী লীগ নেতাদের নির্বাচন করতে দেয়া হবে না তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায়ে যা বললেন খসরু ‘শুটার জনি’র সঙ্গে ৩০ হাজার টাকায় চুক্তি হয়: র‌্যাব নারীদেরকে পিছনে রেখে আমরা এগিয়ে যেতে পারব না: ধর্ম উপদেষ্টা প্রচারে তারেক ও জিয়ার ছবি ব্যবহার করা যাবে না: এনসিপি

জীবন দেব তবু স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়তে পারে দেব না: ইশরাক

নিজস্ব প্রতিবেদক    ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৫ পি.এম.
বিএনপির নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

পিআর (প্রতিনিধিত্বমূলক) নির্বাচনি পদ্ধতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপির নেতা ইশরাক হোসেন। 

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এই পদ্ধতির মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়তে পারে।

ইশরাক লিখেছেন, একটি রাজনৈতিক দল এই মুহূর্তে কেন পিআরের জন্য মরিয়া হয়ে উঠতে পারে, অনেকের মতো সেটা আমারও প্রশ্ন? ১. যদি একটি দলের সম্ভাব্য ভোটের শতাংশ দেশের নিবন্ধিত মোট ভোটারের একটি নগণ্য অংশ হয়। তাহলে পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে দেশবিরোধী চক্রান্তকারী আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে নিজ মার্কায় আওয়ামী ভোট কাস্ট করে। ক্ষমতা দখল অথবা দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে থাকতে পারে। ২. সংখ্যায় অতি নগণ্য হলেও বাংলাদেশের মাটিতে কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী (সশস্ত্র এবং তত্ত্বে বিশ্বাসী) রয়েছে। যাদের একটি বড় অংশকে সরাসরি ভারত পৃষ্ঠপোষণ ও আশ্রয় দেয়। এ ছাড়া ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হতে চাওয়া সমর্থক গোষ্ঠীও তৈরি হয়েছে বিগত ১৭ বছরে। এরা যদি পিআর সিস্টেম ব্যবহার করে সংসদে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের যে কোনো অংশ আলাদা হয়ে যাওয়ার কথা বলে তাহলে সেটা কীভাবে ঠেকানো যাবে?

তিনি লিখেছেন, এখন প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি কারণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এখানে প্রতিবেশী ভারত তার নিজস্ব বলয় তো বসাবেই, বিশ্বের অন্যান্য সুপার পাওয়ারগুলোও একই পদ্ধতি অবলম্বন করবে। আমি অতি সাধারণ মানুষ, আমার কাছে হিসাবটা সোজা। অতীতে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি এবং বর্তমানকালে যারা পতিত হয়েছে তারাও স্বাধীন বাংলাদেশ বিক্রি করেছে। দুইটা একই জিনিস। তাদের ক্ষমতা চাই, দেশ তাদের প্রভুদের। এখন পাকিস্তানপন্থি আর ভারতপন্থি দুইটাই মিল্লা গেছে।

শেষে ইশরাক হোসেন স্পষ্ট করে জানান, বাংলাদেশের জনগণ কোনো দালালদের কাছে রাজপথ ইজারা দেয় নাই। দেশবিরোধী কাজ যারা করবে, তাদের পিঠের চামড়া তুলে নেওয়া হবে। দেশের জন্যে জীবন দিয়ে দেব, তবু একাত্তর আর চব্বিশ, এই দুই প্রজাতির রাজাকারদের হতে বা অন্য যে কোনো দেশের দালালদের কাছে নত হবো না ইনশাআল্লাহ।

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার নিয়ে যাওয়াদের ‘রাজাকার’ আখ্যা শাওনের
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার নিয়ে যাওয়াদের ‘রাজাকার’ আখ্যা শাওনের
দেশবাসীকে ধৈর্য, সতর্কতা ও ঐক্য বজায় রাখতে বললেন ডা. শফিকুর
দেশবাসীকে ধৈর্য, সতর্কতা ও ঐক্য বজায় রাখতে বললেন ডা. শফিকুর
আর যেন কেউ হাসিনা হয়ে ওঠার সাহস না পায়: মির্জা গালিব
আর যেন কেউ হাসিনা হয়ে ওঠার সাহস না পায়: মির্জা গালিব