• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক ডাকসুর নেত্রীদের ‘গৃহদাসী’ মন্তব্য করে চাকরি হারালেন ব্র্যাক গবেষক ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকী’র পাশে তারেক রহমান ১৩ দিনে ১৬ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স এরদোগানের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল আঙ্কারা মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের নবীনবরন অনুষ্ঠানে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী মানুষের পশুত্ব বর্জনই হোক সবার অঙ্গীকার : তারেক রহমান টানা ৪ দিনের ছুটি মিলছে সরকারি কর্মচারীদের

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ফরিদা পারভীন

বিনোদন ডেস্ক    ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৪ পি.এম.
দেশবরেণ্য লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন-ছবি সংগৃহীত

দেশবরেণ্য লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

গায়িকার ছেলে ইমাম জাফর নোমানী বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন, ফরিদা পারভীনের চিকিৎসার জন্য আর্থিক বা অন্য কোনো সহযোগিতার প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন, গত বুধবার বিকাল থেকে তার মা লাইফ সাপোর্টে আছেন। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে এবং রক্তচাপ নেই। ডাক্তাররা সর্বোচ্চ মাত্রার ঔষধ দিয়ে কৃত্রিমভাবে রক্তচাপ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন এবং মেশিনের মাধ্যমে ফুসফুস সচল রাখা হয়েছে।

নোমানী আরও জানিয়েছেন, দুঃখজনক হলেও কিছু অসাধু ব্যক্তি বিভিন্ন মাধ্যমে আর্থিক প্রতারণার চেষ্টা করছে। এ কারণে তিনি সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন। পরিবার সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং হাসপাতালের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে। তিনি সবাইকে দোয়ার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, “আল্লাহ পাক তার অসীম দয়ায় আমার মায়ের শেষ সময়কে সহজ ও শান্তিময় করুন। আমিন।”

গায়িকার স্বামী, বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম, বলেছেন, “ফরিদা পারভীনের অবস্থা খুব খারাপ। লাইফ সাপোর্টে আছেন। শুধু দোয়া করবেন।”

ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত দিয়ে সংগীতাঙ্গনে পদার্পণ করেন। ১৯৭৩ সালে দেশাত্মবোধক গান দিয়ে জনপ্রিয়তা পান। পরে সাধক মোকসেদ আলী শাহর কাছে লালনগীতির প্রশিক্ষণ নিয়ে ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন লালনগীতির জীবন্ত কিংবদন্তি। ১৯৮৭ সালে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি পান একুশে পদক। এছাড়াও নতুন প্রজন্মকে লালনের গান শেখানোর জন্য গড়ে তোলেন ‘অচিন পাখি স্কুল’।

ভিওডি বাংলা/জা

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
সংগীতশিল্পী আহরার মাসুদ ‘দীপ’ আর নেই
সংগীতশিল্পী আহরার মাসুদ ‘দীপ’ আর নেই
লিভারের ৭৫% নষ্ট হলেও সুস্থ আছেন অমিতাভ
লিভারের ৭৫% নষ্ট হলেও সুস্থ আছেন অমিতাভ
‘পিছে তো দেখো’
‘পিছে তো দেখো’