• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
চীফ প্রসিকিউটর বনাম শেখ হাসিনার মামলার ৫৪তম সাক্ষ্যগ্রহণ আজ মেধা কাজে লাগালে বিশ্বে স্বনামধন্য হওয়া যায় - আবদুস সালাম হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক ‘শিডিউল কল’ ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক ডাকসুর নেত্রীদের ‘গৃহদাসী’ মন্তব্য করে চাকরি হারালেন ব্র্যাক গবেষক ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকী’র পাশে তারেক রহমান ১৩ দিনে ১৬ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স এরদোগানের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল আঙ্কারা মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের নবীনবরন অনুষ্ঠানে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম

‘জুলাই ৩২’

যুবদলের অংশগ্রহণে আন্দোলন হয়ে ওঠে অপরাজেয়

নিজস্ব প্রতিবেদক    ১ আগস্ট ২০২৫, ০১:৫৫ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

ভিন্ন কৌশল আর সাহসিকতায় আন্দোলনের মোড় বদলে যায় সরকার পতনের লড়াইয়ের। জুলাই অভ্যুত্থানে পিছু হটে স্বৈরাচারী সরকার। ছাত্র-জনতার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব ও সমর্থন পাল্টে দেয় পুরো চিত্র। বিশেষ করে যুবদলের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ আন্দোলনের গতিকে নিয়ে যায় অনন্য উচ্চতায়। ৭৪ কর্মীর জীবনদান আর হাজারো আহতের বিনিময়ে শেখ হাসিনার সরকার পতনের অন্যতম অংশীজন হয়ে ওঠে বিএনপির সহযোগী 
ক্ষমতায় টিকে থাকতে মরিয়া সরকার যখন রাজপথে বইয়ে দেয় রক্তস্রোত, তখন স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিরস্ত্র মানুষ। ৩৬ শব্দটি শুধুই ‌সংখ্যা নয় এর মাঝে নিহিত হাজারো শহীদের 

যুবদলকর্মী মোবারক বলেন, ১৬ জুলাই যখন নির্দেশ এলো তখন ১৮ জুলাই যুবদলসহ অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আন্দোলনে নেমে যায়। মিরপুর-১০ এ যখন আমরা আন্দোলনে যাই, তখন আমরা ছাত্র ভাইদের সঙ্গে এক হয়ে যাই। আসলে গুলি কি পুলিশ কি তখন আমরা এগুলোকে ভয় করিনি। আচমকা এক পায়ে গুলি লাগে, তখন আমি পড়ে যাই।

মোবারকের মত অসংখ্য তরুণ সেদিন নিজের জীবন বাজি রেখে মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে লড়েছে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে। কেউবা হারিয়েছে হাত পা চোখ কেউবা বিলয়ে দেন জীবন।

যুবদল নেতা মানিক বলেন, আন্দোলনের সময় আমি চোখে গুলি খাই। তখন চারিদিক থেকে পুলিশ গুলি করা শুরু করে। ধাওয়া ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা অবস্থান নেয়। তারা সাধারণ ছাত্রদের ওপর গুলি করে।

উত্তাল আন্দোলনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাকর্মীরা পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনীর গুলির বিপরীতে নিজেদের সাহসিকতার উদাহরণ রাখেন ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে।

যুবদল নেতা মিরাজ বলেন, মিরপুর ১০ নাম্বার একটা ডেঞ্জারাস জোন ছিল। পুরোটা আমি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলেছিলাম। একটার ওপর একটা লাশ রেখে ভ্যানে করে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলাম। স্বাধীন হওয়ার পরও বিকেল বেলা যুবদলের তিন ছেলে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে।

যুবদল সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না বলেন, ৪ আগস্ট পর্যন্ত আমাদের প্রত্যেক দিনের আন্দোলন ছিল জীবন হাতে নিয়ে। কোন ব্যানার ব্যবহার না করেই সাধারণ ছাত্রদের সহযোগিতা করার জন্য পার্টি থেকে আমাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। আমাদের সাংগঠনিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে জুলাই আগস্টে বিপ্লবে আমরা সম্পূর্ণভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
ক্ষমতার লোভে একটি ইসলামী দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে: রিজভী
ক্ষমতার লোভে একটি ইসলামী দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে: রিজভী
নির্বাচনে সকল সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এনসিপি: নাহিদ
নির্বাচনে সকল সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এনসিপি: নাহিদ
খেলাধুলা হবে পরিবর্তনের হাতিয়ার: আমিনুল হক
খেলাধুলা হবে পরিবর্তনের হাতিয়ার: আমিনুল হক