এক বছরে খেলাপি ঋণ ৩ লাখ কোটি টাকার বেশি


ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ধারাবাহিকভাবে বেড়ে প্রথমবারের মতো পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। ব্যাংক খাতের মোট ঋণের যা প্রায় ৩০ শতাংশ। আর এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে তিন লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা বা ১৫১ শতাংশ।
ব্যাংকগুলোর প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে জুনভিত্তিক খেলাপি ঋণের হিসাব তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিগত সরকারের সময় নীতিসহায়তার আড়ালে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন করার সুযোগ দিয়ে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আবার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বড় ঋণগ্রহীতারা ঋণসীমা বাড়িয়ে কিংবা আরেক নামে ঋণ সৃষ্টি করে দায় সমন্বয় দেখাতো। সরকার পতনের পর এ ধরনের সুযোগ বন্ধ হয়েছে।
আগে মেয়াদি ঋণ অনাদায়ী থাকার ছয় মাস পর থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ ধরা হতো। তবে গত মার্চ থেকে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ পার হওয়ার পরদিন থেকেই মেয়াদোত্তীর্ণ ধরা হচ্ছে।
এছাড়া, অনেক খাতের ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো যাচ্ছে না। আবার অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররা জেলে বা পলাতক। ফলে কিছু প্রতিষ্ঠান এখন বন্ধ আছে, লোকসানে পড়েছে অনেকে। সব মিলিয়ে ব্যাংকগুলোর প্রত্যাশিতভাবে ঋণ আদায় হচ্ছে না। এসব কারণে খেলাপি ঋণ লাফিয়ে বাড়ছে। এতে ব্যাংক খাতে মূলধন সংকট দেখা দিয়েছে। মুনাফা কমেছে বেশ কিছু ব্যাংকের।
ভিওডি বাংলা/ এমপি
নজিবুর রহমানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের নামে …

যুক্তরাষ্ট্রকে ‘প্যাকেজ প্রস্তাব’ দেবে বাংলাদেশ: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে অতিরিক্ত শুল্ক …
