কুড়িগ্রামে খ্রিস্টান মিশনারির ছদ্মবেশে
ইসলাম ধর্ম থেকে খ্রিস্ট ধর্মে ধর্মান্তরের কার্যক্রম


কুড়িগ্রামের কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় একটি খ্রিস্টান পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম থেকে খ্রিস্ট ধর্মে ধর্মান্তরের কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্কুলটির এক নারী শিক্ষক ইতোমধ্যেই খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং নিজের সন্তানদেরও খ্রিস্টীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করছেন।
এই ঘটনাটি শুধু রৌমারী উপজেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। জেলার আরও বিভিন্ন এলাকায় কিছু এনজিওর ছত্রছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা ছদ্মবেশে ধর্মান্তরের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব এনজিও নিয়মিত ধর্মান্তরিতদের মাসিক ভাতা, উপহার এবং নানা সুবিধা দিয়ে প্রলুব্ধ করছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি একটি সুপরিকল্পিত ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মকৌশলের অংশ। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে কুড়িগ্রামকে একটি খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায় পরিণত করার লক্ষ্যেই এই কর্মকাণ্ড চলছে। অনেকেই এটিকে পার্বত্য চট্টগ্রামের মতো ধাপে ধাপে ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কাজনক পুনরাবৃত্তি হিসেবে দেখছেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতিতে ইসলামী দাঈ, আলেম এবং চিন্তাবিদদের দায়বদ্ধ ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল মসজিদ-মাদ্রাসায় সীমাবদ্ধ না থেকে অমুসলিমদের মাঝে সক্রিয় দাওয়াতি প্রচারণা চালানো এখন সময়ের দাবি। কিছু অর্থনৈতিক লোভ বা সুবিধার বিনিময়ে যেন কেউ নিজের ঈমান বিসর্জন না দেয়—সে বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতা ও দীনী শিক্ষা দেওয়া অপরিহার্য। ইসলাম ধর্ম থেকে পৃষ্ঠা ধর্মে ধর্ম ধর্ম পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম থেকে খ্রিস্ট ধর্মে ধর্মান্তরের কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্কুলটির এক নারী শিক্ষক ইতোমধ্যেই খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং নিজের সন্তানদেরও খ্রিস্টীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করছেন।
এই ঘটনাটি শুধু রৌমারী উপজেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। জেলার আরও বিভিন্ন এলাকায় কিছু এনজিওর ছত্রছায়ায় খ্রিস্টান মিশনারিরা ছদ্মবেশে ধর্মান্তরের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব এনজিও নিয়মিত ধর্মান্তরিতদের মাসিক ভাতা, উপহার এবং নানা সুবিধা দিয়ে প্রলুব্ধ করছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি একটি সুপরিকল্পিত ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মকৌশলের অংশ। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে কুড়িগ্রামকে একটি খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায় পরিণত করার লক্ষ্যেই এই কর্মকাণ্ড চলছে। অনেকেই এটিকে পার্বত্য চট্টগ্রামের মতো ধাপে ধাপে ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কাজনক পুনরাবৃত্তি হিসেবে দেখছেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতিতে ইসলামী দাঈ, আলেম এবং চিন্তাবিদদের দায়বদ্ধ ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল মসজিদ-মাদ্রাসায় সীমাবদ্ধ না থেকে অমুসলিমদের মাঝে সক্রিয় দাওয়াতি প্রচারণা চালানো এখন সময়ের দাবি। কিছু অর্থনৈতিক লোভ বা সুবিধার বিনিময়ে যেন কেউ নিজের ঈমান বিসর্জন না দেয়—সে বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতা ও দীনী শিক্ষা দেওয়া অপরিহার্য।
ভিওডি বাংলা/মোঃ মশিউর রহমান বিপুল/এম
সিরাজগঞ্জে সেনাবাহিনীর ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সেনাবাহিনী কর্তৃক সুবিধাবঞ্চিত দুই হাজার নারী পুরুষকে বিনামূল্যে …

কাঠের পুলে ঝুঁকি, কাদায় হেঁটে জীবন—গ্রামের মানুষ চায় মুক্তি!
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের ধুনাইল গ্রাম হয়ে টাঙ্গাইল-আরিচা মহাসড়কের …

ফুলবাড়ীতে শাপলা তুলতে গিয়ে ডোবার পানিতে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে শাপলা তুলতে গিয়ে ষষ্ঠ শ্রেণীর দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু …
