মেহজাবীনের ছোটবেলার স্বপ্ন পূরণ


বিনোদন প্রতিবেদক
ছোটবেলা থেকেই আমার একটা স্বপ্ন ছিল, মিসরে যাওয়ার। ইতিহাসের বইয়ে পিরামিড আর মমির ছবি দেখে সেই যে মুগ্ধতা জন্মেছিল, তা কখনোই ফিকে হয়নি। এবার যখন ‘প্রিয় মালতী’ সিনেমার টিম নিয়ে কায়রো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিতে মিসর গেলাম, তখন বুঝলাম স্বপ্ন সত্যি হওয়ার এমন অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
মিসরের জাদুঘরে প্রবেশ করেই আমি যেন এক অন্য জগতে চলে গিয়েছিলাম। কয়েক বছর ধরে যেটার জন্য অপেক্ষা করছিলাম, অবশেষে আমি মমি দেখেছি। যদিও ছবি তোলার অনুমতি ছিল না, তবুও সেই মুহূর্তটা আমার মনে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে। মিসরের ইতিহাস, তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, প্রতিটি ধাপে ধাপে আমি বিস্ময়ে ভেসেছি। সত্যি বলতে মিসর একটা জাদুকরী দেশ– এমন এক মায়াবী শক্তি আছে, যেটা অনুভব না করলে বোঝানো যাবে না।
লাল আমার প্রিয় রং। এটা শুধু একটা রং নয়– আমার কাছে এটা ভালোবাসা, উৎসব আর আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। আমি চাইছিলাম এমন একটা লুক যেখানে নিজের মতো করে স্বস্তিতে থাকব, আবার নিজেকে সুন্দরও লাগবে। অনেকেই মনে করেন লাল পোশাক মানেই ভারী মেকআপ দরকার, কিন্তু আমি চেয়েছি একেবারে ‘আন্ডারস্টেটেড’ অথচ দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া একটা স্টাইল। লিপস, হালকা চোখের সাজ আর কানে একটু লাল ফুল– প্রকৃতির সঙ্গে মিশে থাকা এক সহজ সৌন্দর্য। চুলটা বাঁধা ছিল একটু অগোছালোভাবে, কিন্তু সেটাই যেন আমার সেই মুহূর্তের গল্পের অংশ।
এরপর ইউরোপ ভ্রমণের অংশ হিসেবে আমরা যাই ভেনিসে। ভেনিস শহরটা যেন এক প্রেমপত্রে লেখা, পানি আর পাথরের ওপর। রাজীব আর আমি হাঁটছিলাম সেই জলপথ ধরে। ভেতরটা কেমন যেন মুগ্ধতায় ভরে যাচ্ছিল। সেই ভ্রমণের একটা মুহূর্ত আমি শেয়ার করেছিলাম– লাল রঙের ওয়ান শোল্ডার গাউনে, খুবই হালকা মেকআপে। একদম আরামদায়ক কিন্তু ক্ল্যাসিক একটা লুকে।
ভিওডি বাংলা/ এমএইচ
বিয়ে না করেই মা হচ্ছেন ভারতীয় অভিনেত্রী
বিনোদন ডেস্ক
ইনস্টাগ্রামে বেবি বাম্পের ছবি পোস্ট করে নিজের ছয় …

বছরের পর বছর কাজ না পেয়ে, শ্রীলেখার ক্ষোভ
বিনোদন প্রতিবেদক:
ওপার বাংলায় ফেডারেশন-পরিচালক দ্বন্দ্বে কাজ হারাচ্ছেন একাধিক পরিচালক-প্রযোজক-অভিনেতা। …
