• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
ওয়েবসাইটের প্রযুক্তিগত সমস্যায় ভোটার হতে পারছেন না অসংখ্য প্রবাসী বর্তমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়ী: মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ লেবার পার্টির ৭৫ প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি বিএনপি প্রথমে কোনো সংস্কারই চাচ্ছিল না : তাহের এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে সতর্ক করলো ইসি নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব : রিজওয়ানা হাসান প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ কেন, জানাল ইসি শাপলা প্রতীক প্রশ্নে এনসিপি আপসহীন- নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী নির্বাচন কমিশনের ইচ্ছায় নয়, প্রতীক নির্ধারিত হবে দলের ইচ্ছায়

আমলারা চায়নি, তাই গণমাধ্যম সংস্কার হয়নি: জিমি আমির

নিজস্ব প্রতিবেদক    ১০ আগস্ট ২০২৫, ০৯:৩৮ পি.এম.
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য জিমি আমির। ছবি: সংগৃহীত

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য জিমি আমির বলেছেন, আমাদের বলা হয়েছিল গণমাধ্যমে প্রয়োজনীয় মৌলিক পরিবর্তনের তালিকা দ্রুত তৈরি করে জমা দিতে। সরকার আশ্বস্ত করেছিল, জমা দেওয়া সুপারিশ অর্ডিন্যান্স আকারে জারি করা হবে। কিন্তু পরে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় অর্ডিন্যান্স আটকে যায়। আমলারা নিজেদের হাতে ক্ষমতা রাখতে গণমাধ্যম সংস্কারে বাধা দিয়েছে।

রোববার (১০ আগস্ট) সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সেমিনারে প্যানেলিস্ট হিসেবে বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।

জিমি আমির বলেন, ঐকমত্য কমিশনে সব রাজনৈতিক দল মিলে নানা বিষয়ে আলোচনা করলেও সেখানে গণমাধ্যম সংস্কারের কথা একবারও ওঠেনি। আগামীতে যারা ক্ষমতায় আসবেন তারা বলতেই পারেন, গণমাধ্যম নিয়ে কমিশনে কোনো আলোচনা হয়নি, তাই সংস্কারও হবে না।

তিনি বলেন, কমিশনের মূল লক্ষ্য ছিল সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং নিরাপদ সংবাদ সংগ্রহের পরিবেশ তৈরি করা। এ ছাড়া করপোরেট মিডিয়া হাউজ সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমকে কাঠামোগত প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া। কিন্তু এ কোনটাই সম্ভব হয়নি বলে জানান তিনি।

সরকার ও রাজনৈতিক দল নানা কারণে মাঠের সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হয়, অথচ মিডিয়া হাউজের কর্তাব্যক্তিরা সব ক্ষমতা পুঞ্জীভূত করে। এসব কর্তাব্যক্তিরা কোনোদিন প্রশ্নের মুখোমুখি হয় না, বিপদে পড়ে মাঠের সাংবাদিকরা। মাঠের সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কমিশন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও আমলাদের অনাগ্রহে পুরো প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে আছে বলে অভিযোগ করেন জিমি আমির।

ক্ষোভ প্রকাশ করে জিমি আমির বলেন, দেশে অনেক গণমাধ্যম আছে যেখানে সাংবাদিকরা মাসে ৮-১০ হাজার টাকার বেশি বেতন পান না। অনেক প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের শুধু প্রেস কার্ড দিয়ে বলে, নিজের টাকা নিজেই উপার্জন করে নিতে। এ অবস্থায় একজন সাংবাদিক বেঁচে থাকার তাগিদে অন্য আয়ের উৎস খুঁজে বের করে, জড়িয়ে পড়ে দুর্নীতিতে—এটা নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার পথে বাধা।

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
নিয়োগ-বদলির পরামর্শে গঠিত জনপ্রশাসন বিষয়ক কমিটি বাতিল
নিয়োগ-বদলির পরামর্শে গঠিত জনপ্রশাসন বিষয়ক কমিটি বাতিল
এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে সতর্ক করলো ইসি
এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে সতর্ক করলো ইসি
মানবাধিকার কমিশনকে শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন
মানবাধিকার কমিশনকে শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন