• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১

কুমারখালীতে ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে দোকানঘর দখলের অভিযোগ

   ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৩:২৩ পি.এম.

কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
 
কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার শিলাইদাহ ইউনিয়নে  শিলাইদহ বাজারে  এক দোকান ঘর ভাংচুর করে দোকান দখলের নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কসবা গ্ৰামের মোসলেম তার ছেলে মামুনের  এর বিরুদ্ধে।

আড়পাড়া গ্ৰামের ইমাম বখশ ছেলে সেলিম (৩৭) জানান, অভিযুক্তরা প্রথমে ভাড়াটিয়া হিসেবে ওই দোকানে ওঠেন। এখন ভাড়া না দিয়ে দোকানঘরের মালিকানা দাবি করছেন।

শনিবার (১৯ জুলাই) গভীর রাতে উপজেলার শিলাইদহ বাজারে ক্রয়কৃত সম্পত্তিতে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, শনিবার গভীর রাতে পূর্বের বিরধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ কসবা গ্ৰামের মোসলেম এর ছেলে মামুন  সহ আরো বেশ কিছু ব্যাক্তি।  সেলিমের     একটি দোকান ভাঙচুর করে এবং ওই জমি দখল নেওয়ার চেষ্টা করে। এঘটনায়  সেলিমের প্রায় ১ লাখ থেকে দেড়লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি ।

জমির উত্তর অধিকারী সেলিম  শেখ বলেন, শিলাইদহ কসবা মৌজায় এস এ ১০৮৪ দাগের ৬ শতাংশ জমির মালিক আড়পাড়া  গ্রামের ইমান বক্সো এর স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন (৬৫) আমার মা ।  সেই জায়গায় একটি দোকান ঘর ভাড়া নেন কসবা গ্রামের মোসলেম  শেখ (৭০) ।  বর্তমানে দোকান ঘর নিজেদের বলে দাবি করেছে ভাড়াটিয়া মোসলেম এর ছেলে মামুন  ।  এরি পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাতে আমার নির্মিত দোকান ঘর ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে তারা। জায়গাটি মালিকানা সম্পত্তি হলেও ভুলবশত রাজস্ব খাতে চলে যায়। এই নিয়ে ২০২৩ সালে সরকারের বিরুদ্ধে আপিল করে জমির মালিক আম্বিয়া খাতুন। মামলা চলাকালে দোকান ঘর দখলে নেওয়ার চেষ্টা করছে ভাড়াটিয়া মোসলেম ও তার ছেলে মামুন ।

এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি ।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, সংবাদ পেয়েছি শিলাইদাহ বাজারে মসজিদের সামনে একটা দোকান  ঘর ভাংচুর  হয়েছে  । এই বিষয়ে এখনো  কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
তাড়াশে সরকারি রাস্তা দখল করে ভবন নির্মাণের অভিযোগ
তাড়াশে সরকারি রাস্তা দখল করে ভবন নির্মাণের অভিযোগ
রাজশাহী নগরীর সড়কে ঝলমলে আলো, পাড়া-মহল্লা অন্ধকার
রাজশাহী নগরীর সড়কে ঝলমলে আলো, পাড়া-মহল্লা অন্ধকার
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ৪৭ কিলোমিটার অংশ ঝুঁকিপূর্ণ
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ৪৭ কিলোমিটার অংশ ঝুঁকিপূর্ণ